আজকের সর্বশেষ

বর্ষার আগমনে বেড়ে যাবে সন্দ্বীপ নৌ রুটে যাত্রীদের ভোগান্তি, অন্তত দিনে শীপ ২ট্রিপ দেওয়া হোক

বাদশা মিয়া ফাউন্ডেশনের ইফতার সামগ্রী বিতরণ

রোজাদার সেবায় সাবেক মেয়র মনজুর আলম-এর ইফতার ও সেহেরী সামগ্রী বিতরণ কার্যক্রম ইমাম, মুয়াজ্জিনদের মাধ্যমে শুরু

রমজান উপলক্ষে "গাজী মার্কেট তরুণ প্রবাসী ঐক্য পরিষদ'র পক্ষ হতে প্রায় ৮০ পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

হাসান মেহেদী'র 'নজরুল-সাহিত্য ও অন্যান্য প্রসঙ্গ' প্রকাশ

চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের আজীবন সদস্যদের নিয়ে প্রথমবারের মতো মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

দ্বীপবন্ধু স্মৃতি মেধা বৃত্তির পুরুষ্কার বিতরন

মাস্টার ছায়েদুল হকের ১৯ তম মৃত্যু বার্ষিকীতে স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিল


বস্তিবাসীদের সব ধরনের সহায়তা দেওয়া হবে: মেয়র আতিক





শেয়ার

রাজধানীর মহাখালী সাততলা বস্তির অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত কেউ অভুক্ত থাকবে না। তাদের সহায়তায় প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম।

মঙ্গলবার (০৮ জুন) সকালে এই বস্তির বাসিন্দাদের সহযোগিতা করতে গিয়ে তিনি এইকথা জানান।

এ সময় আতিকুল ইসলাম বলেন, সাততলা বস্তিতে ক্ষতিগ্রস্ত প্রত্যেক পরিবারের জন্য নগদ ৫ হাজার করে টাকা, তিন বেলা খাবার, ঢেউটিন এবং প্রায় ২ হাজার টাকার শুকনো খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। অগ্নি দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত কেউই অভুক্ত থাকবে না।

ডিএনসিসি মেয়র বলেন, বস্তিবাসীরা আমাদের অবিচ্ছেদ্য অংশ, তাই তাদেরকে উচ্ছেদ নয় পুনর্বাসনের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনা মোতাবেক কাজ করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, ‘আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিস তাদের দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে। সিটি করপোরেশনসহ সবাই নিরলসভাবে কাজ করেছেন।

উল্লেখ্য সোমবার (০৭ জুন) ভোর ৫টার দিকে মহাখালী সাততলা বস্তিতে আগুন লাগে। আগুন লাগার পরই ফায়ার সার্ভিসের ১৮টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। দীর্ঘ দুই ঘণ্টার প্রচেষ্টায় সকাল ৭টার দিকে আগুনে নিয়ন্ত্রণে আসে।

ভয়াবহ এই আগুন নেভাতে পার্শ্ববর্তী জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিটিউট, সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালসহ বিভিন্ন জলাশয় থেকে পানি এনেছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। তবে, বাতাসে আগুন দ্রুত চারদিকে ছড়িয়ে পড়ায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে হিমশিম খেতে হয়।

আগুনে ঘর পুড়ে যাওয়া এক নারী বলেন, শুধু কোলের বাচ্চাটাকে নিয়ে বের হয়ে গেলাম, আমার সব পুড়ে গেল। আমার সব শেষ হয়ে গেল। আরেকজন ভুক্তভোগী বলেন, এখন আর ভিডিও করে কী হবে, আপনারা কিচ্ছু করতে পারবেন না, আমার বাড়ির সব পুড়ে গেছে, আমি নিজে আজকে লাশ হয়ে যেতাম।

সাততলা বস্তিতে প্রায় ৪ থেকে সাড়ে ৪ হাজার ঘর ছিল। বেশির ভাগ স্থাপনাই এখন এক ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।

source: Somoynews.tv

ঢাকা


শেয়ার