মাসুদ লস্কর: চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে নেতৃত্বের প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সাংবাদিক সংগঠন ই-প্রেস ক্লাব কে দালিলিক অনুমোদন দিল যুক্তরাজ্য সরকার। ২০২১ ইং মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে ঢাকাস্থ প্রধান কার্যালয়ে সংগঠনের প্রধান উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠাতা সৈয়দ ফজলুল কবীর এর আহবানে সাড়া দিয়ে এক ঝাঁক উদিয়মান তরুন আন্তর্জাতিক ই-প্রেস ক্লাব করার পরিকল্পনা করেন। এর-ই ধারাবাহিকতায় সংগঠন এর প্রধান সৈয়দ ফজলুল কবীরের অক্লান্ত পরিশ্রমে সংগঠন এর সকল উদ্যোক্তা ও উপদেষ্টা মহোদয়ের পরামর্শে বিভিন্ন সামাজিক ও উন্নয়ন মূলক কাজে অংশগ্রহণ করে। মুলত ই-প্রেস ক্লাব হল সাংবাদিকদের স্বাবলম্বী করার একমাত্র সংগঠন। ই-প্রেস ক্লাবের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সর্বপ্রথম বাংলাদেশ সরকার ই-প্রেস ইন্ডাস্ট্রিজ নামে নিবন্ধন প্রদান করে।নিবন্ধন নং-C-182699/2022। উল্লেখ্য যে, ই-প্রেস ক্লাব ইতিমধ্যে দেশের গন্ডি পেড়িয়ে ২১ টি কমিটি গঠন করতে সক্ষম হয়েছে। এবং ই-প্রেস ক্লাবের কার্যক্রম ও পরিকল্পনায় মুগ্ধ হয়ে যুক্তরাজ্য সরকার ৮ আগস্ট'২২ “ই-প্রেস ক্লাব লিমিটেড“নামে রেজিষ্ট্রেশন দিয়েছে। রেজিষ্ট্রেশন নং,UK-14283273 এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ই-প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা ও উদ্যোক্তা সৈয়দ ফজলুল কবীর বলেন, ই-প্রেস ক্লাব একটি আন্তর্জাতিক সাংবাদিক সংগঠন। যার সদর দপ্তর বাংলাদেশে। বিশ্বের বুকে এই প্রথম কোন সাংবাদিক সংগঠন আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃতি লাভ করায় সমগ্র বাংলাদেশী সংবাদকর্মীদের পক্ষে ইউ,কে সরকারকে ধন্যবাদ জানান তিনি। পাশাপাশি বাংলাদেশ সরকার ই-প্রেস ক্লাব কে বিশ্বদরবারে অবাধে কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার সুযোগ দানে তিনি সরকার প্রধানকে ধন্যবাদ জানান। লন্ডনে রেজিষ্ট্রেশন পাওয়ার ব্যপারে জানতে চাইলে সিলেট বিভাগীয় উদ্যোক্তা মাসুদ লস্কর বলেন, ই-প্রেস ক্লাব কে আন্তর্জাতিক সাংবাদিক সংগঠন হিসাবে বিশ্ব আঙ্গিনায় পৌঁছাতে এবং ২১ টি কমিটি গঠন ও অনুমোদন সহ ইউ,কে সরকারের রেজিষ্ট্রেশন সনদের পেছনে সংগঠন এর প্রধান উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠাতা সৈয়দ ফজলুল কবীর এর অবদান বিশ্বের সাংবাদিক সমাজ আজীবন মনে রাখবে। ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লিখা থাকবে সৈয়দ ফজলুল কবীর এর অবদান.